নিঃশব্দ শহর, নির্মল বাতাস: ইলেকট্রিক বাসের গল্প

ইলেকট্রিক্যালে বাস

ইলেকট্রিক্যালে বাস বলতে কি বুঝায়?

"ইলেকট্রিক্যাল বাস" বলতে সাধারণত বৈদ্যুতিক বা ইলেকট্রনিক সিস্টেমে ব্যবহৃত একটি কনডাক্টিভ পথকে বোঝায়, যা বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে বিদ্যুৎ বা তথ্য আদান-প্রদান করতে ব্যবহৃত হয়। এটি একটি অভ্যন্তরীণ সার্কিট বা সিস্টেমের অংশ হিসেবে কাজ করে। ইলেকট্রিক্যাল বাস বিভিন্ন ধরনের হতে পারে এবং বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়:
ইলেকট্রিক্যাল বাসের ধরন এবং ব্যবহার

১. পাওয়ার বাস: 

এটি বিদ্যুৎ পরিবহন করে এবং প্রধানত পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমে ব্যবহার করা হয়। যেমন:
• পাওয়ার গ্রিড: বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে ব্যবহার করা হয়।
• ইলেকট্রিক গাড়ি: ব্যাটারি থেকে মোটর পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ করে।

২. ডেটা বাস: 

এটি তথ্য পরিবহন করে এবং কম্পিউটার বা ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মধ্যে যোগাযোগের জন্য ব্যবহার করা হয়। যেমন:
• কম্পিউটার সিস্টেমে: প্রসেসর, মেমোরি এবং অন্যান্য উপাদানের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করতে।
• নেটওয়ার্ক ডিভাইস: রাউটার, সুইচ এবং অন্যান্য নেটওয়ার্ক উপাদানের মধ্যে ডেটা ট্রান্সফার করতে।

৩. সিরিয়াল বাস এবং প্যারালাল বাস:

• সিরিয়াল বাস: এটি একবারে এক বিট ডেটা পরিবহন করে। উদাহরণ হিসেবে USB, SPI ইত্যাদি।
• প্যারালাল বাস: এটি একসাথে একাধিক বিট ডেটা পরিবহন করে। উদাহরণ হিসেবে পুরানো ধরনের কম্পিউটার বাস (যেমন PCI)।
বৈশিষ্ট্য
• মাল্টিপ্লেক্সিং: অনেক সিগন্যাল বা ডেটা স্ট্রীমকে একটি সিগন্যাল লাইনে পরিবহন করতে ব্যবহার করা হয়।
• উচ্চ গতি: উচ্চ গতির ডেটা ট্রান্সফারের জন্য ডিজাইন করা হয়।
• নির্ভরযোগ্যতা: উচ্চ নির্ভরযোগ্যতার জন্য বিভিন্ন প্রোটোকল এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়।
উদাহরণ
কম্পিউটার সিস্টেমে: কম্পিউটারের মাদারবোর্ডে ডেটা এবং পাওয়ার বাস ব্যবহার করা হয় প্রসেসর, RAM এবং অন্যান্য উপাদানের মধ্যে সংযোগ স্থাপনে।
• গাড়ির ইলেকট্রনিক্সে: মডার্ন কারে বিভিন্ন সেন্সর, কন্ট্রোল ইউনিট এবং অ্যাকচুয়েটরের মধ্যে যোগাযোগ করতে CAN বাস ব্যবহার করা হয়।

ইলেকট্রিক্যাল বাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা আধুনিক ইলেকট্রনিক্স এবং বৈদ্যুতিক সিস্টেমের কার্যক্রমকে সমন্বিত করে এবং কার্যকরভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে।

ইলেকট্রিক বাসের সুবিধাসমূহ সীমাবদ্ধতাসমূহ

ইলেকট্রিক বাস (Electric Bus) হচ্ছে এমন একটি যানবাহন যা সম্পূর্ণভাবে বৈদ্যুতিক শক্তিতে চালিত হয় এবং অভ্যন্তরীণ দহন ইঞ্জিনের পরিবর্তে ব্যাটারি ব্যবহার করে। ইলেকট্রিক বাসের বিভিন্ন দিক এবং বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে কিছু তথ্য নিচে প্রদান করা হল:

ইলেকট্রিক বাসের প্রকারভেদ

১. ব্যাটারি ইলেকট্রিক বাস (Battery Electric Bus - BEB): এই বাসগুলো উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যাটারির মাধ্যমে পরিচালিত হয় এবং চার্জিং স্টেশনে চার্জ করতে হয়।
২. ট্রলি বাস (Trolleybus): এই বাসগুলো বৈদ্যুতিক তারের মাধ্যমে শক্তি সঞ্চালন করে এবং নির্দিষ্ট রুটে চলাচল করে যেখানে বৈদ্যুতিক তার বিদ্যমান থাকে।
৩. ফুয়েল সেল ইলেকট্রিক বাস (Fuel Cell Electric Bus - FCEB): এই বাসগুলো হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে।
সুবিধাসমূহ
১. পরিবেশ বান্ধব: ইলেকট্রিক বাস থেকে কোনও দূষণ হয় না কারণ এগুলো কার্বন ডাইঅক্সাইড বা অন্যান্য বিষাক্ত গ্যাস নির্গত করে না।
২. শব্দ কম থাকে: ইলেকট্রিক বাস চলাচলে শব্দ কম হয় যা শহরের শব্দ দূষণ কমাতে সহায়ক।
৩. জ্বালানি খরচ কম: দীর্ঘমেয়াদে ইলেকট্রিক বাস পরিচালনার খরচ কম হয় কারণ বৈদ্যুতিক শক্তির খরচ তেলের তুলনায় কম।
৪. নিম্ন রক্ষণাবেক্ষণ খরচ: ইলেকট্রিক বাসের যন্ত্রাংশ কম এবং সেগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ তুলনামূলক সহজ।

সীমাবদ্ধতাসমূহ

১. চার্জিং অবকাঠামো: পর্যাপ্ত চার্জিং স্টেশন না থাকলে ইলেকট্রিক বাস পরিচালনা কঠিন হতে পারে।
২. ব্যাটারির সীমিত ক্ষমতা: একবার চার্জ দিলে ইলেকট্রিক বাস একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে, যা ডিপো থেকে দূরবর্তী রুটের জন্য সীমাবদ্ধতা সৃষ্টি করতে পারে।
৩. উচ্চ প্রাথমিক খরচ: ইলেকট্রিক বাস কেনার প্রাথমিক খরচ অন্যান্য বাসের তুলনায় বেশি।

উদাহরণ ও ব্যবহার

১. চীন: চীন ইলেকট্রিক বাস ব্যবহার এবং উৎপাদনে বিশ্বে শীর্ষস্থানীয়। চীনের অনেক শহরে ইলেকট্রিক বাস ব্যবহৃত হয়।
২. ইউরোপ: ইউরোপের অনেক শহরে, যেমন লন্ডন, বার্সেলোনা এবং প্যারিসে, ইলেকট্রিক বাস ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
৩. উত্তর আমেরিকা: যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার কিছু শহরে ইলেকট্রিক বাস ব্যবহৃত হচ্ছে এবং তাদের সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ইলেকট্রিক বাস পরিবহন ব্যবস্থার একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনে দিয়েছে যা ভবিষ্যতে আরও টেকসই ও পরিবেশ বান্ধব গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে সহায়ক হবে।

সবচেয়ে বেশি ইলেকট্রিক বাস কোন দেশে?

বৈশ্বিকভাবে ইলেকট্রিক বাসের সংখ্যা এবং গ্রহণের ক্ষেত্রে চীন শীর্ষস্থানীয়। চীন ইলেকট্রিক বাস প্রযুক্তির উন্নয়ন এবং ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করেছে। এর কিছু কারণ এবং তথ্য নিচে প্রদান করা হল:

চীনে ইলেকট্রিক বাসের উন্নয়ন ও গ্রহণ

১. বিস্তৃত গ্রহণ: 2018 সালের মধ্যে চীনে প্রায় 421,000 ইলেকট্রিক বাস ছিল, যা বিশ্বের মোট ইলেকট্রিক বাসের প্রায় 99%।
২. বৃহত্তম বাজার: চীন বিশ্বব্যাপী ইলেকট্রিক বাসের বৃহত্তম বাজার এবং উৎপাদক। চীনের BYD এবং অন্যান্য কোম্পানি বিশ্বব্যাপী ইলেকট্রিক বাস সরবরাহ করে।
৩. সরকারি প্রণোদনা: চীন সরকার ইলেকট্রিক বাসের ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন প্রণোদনা এবং সাবসিডি প্রদান করেছে, যেমন: নগদ সহায়তা, কর রেয়াত এবং চার্জিং অবকাঠামো উন্নয়ন।

ইলেকট্রিক বাস ব্যবহারের কিছু উদাহরণ

১. শেনঝেন: শেনঝেন শহর তার সমস্ত পাবলিক বাসকে ইলেকট্রিক বাসে রূপান্তর করেছে, যা শহরটিকে বিশ্বের প্রথম সম্পূর্ণ ইলেকট্রিক বাস নেটওয়ার্কের শহর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
২. বেইজিং এবং সাংহাই: এই বড় শহরগুলোতে ইলেকট্রিক বাসের ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

বৈশ্বিক পরিস্থিতি

• ইউরোপ: ইউরোপের অনেক শহর ইলেকট্রিক বাসের ব্যবহার বাড়ানোর জন্য কাজ করছে। 2018 সালের মধ্যে ইউরোপে প্রায় 2,250 ইলেকট্রিক বাস ছিল।
• মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র: 2018 সালের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় 300 ইলেকট্রিক বাস ছিল। এখানেও ইলেকট্রিক বাসের ব্যবহার ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
চীন যেভাবে ইলেকট্রিক বাস প্রযুক্তির গ্রহণ এবং ব্যবহার বাড়িয়েছে, তা অন্যান্য দেশগুলোর জন্য একটি উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। চীন সরকার এবং বেসরকারি খাতের সমন্বিত প্রচেষ্টা ইলেকট্রিক বাস ব্যবহারে বৈশ্বিক নেতৃত্ব প্রদর্শন করেছে।

ইলেকট্রিক বাস কতদিন চলবে?

ইলেকট্রিক বাসের ব্যাটারির আয়ুষ্কাল এবং কার্যক্ষমতা সম্পর্কে কিছু তথ্য নিচে প্রদান করা হল:

ইলেকট্রিক বাসের ব্যাটারির আয়ুষ্কাল

১. ব্যাটারির আয়ুষ্কাল: সাধারণত একটি ইলেকট্রিক বাসের ব্যাটারি প্রায় 12 বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকে। এটি বাসের দৈনন্দিন ব্যবহার এবং রক্ষণাবেক্ষণের উপর নির্ভর করে।
২. চক্র সংখ্যা: ব্যাটারির আয়ুষ্কাল চার্জ এবং ডিসচার্জ চক্রের সংখ্যার উপরও নির্ভর করে। লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির ক্ষেত্রে সাধারণত 2000 থেকে 3000 চক্র পর্যন্ত কার্যকর থাকে।
৩. দূরত্ব: একটি পূর্ণ চার্জে ইলেকট্রিক বাস কত দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে তা ব্যাটারির ক্ষমতা এবং বাসের ডিজাইন অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। সাধারণত একটি আধুনিক ইলেকট্রিক বাস 200-300 কিলোমিটার পর্যন্ত যেতে পারে একবার পূর্ণ চার্জে।

ব্যবহারের পরে

১. ব্যাটারির পুনঃব্যবহার: ব্যাটারির আয়ুষ্কাল শেষ হওয়ার পরেও সেগুলি সম্পূর্ণভাবে বর্জ্য হয়ে যায় না। এগুলো স্টেশনারি স্টোরেজ সিস্টেমে পুনঃব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ব্যাটারিগুলো সৌর প্যানেল বা উইন্ড টারবাইন থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ সংরক্ষণের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
২. রিসাইক্লিং: ব্যবহার শেষে ব্যাটারিগুলো পুনঃপ্রক্রিয়াজাত করা যেতে পারে যাতে মূল্যবান ধাতু এবং অন্যান্য উপকরণ পুনরুদ্ধার করা যায়।

অন্যান্য বিবেচ্য বিষয়

১. রক্ষণাবেক্ষণ: ইলেকট্রিক বাসের ব্যাটারির আয়ুষ্কাল বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন। এটি ব্যাটারির দক্ষতা এবং দীর্ঘস্থায়ীতাকে নিশ্চিত করে।
২. প্রযুক্তির অগ্রগতি: ব্যাটারি প্রযুক্তি ক্রমাগত উন্নয়নশীল, যা ভবিষ্যতে আরও দীর্ঘস্থায়ী এবং কার্যকরী ব্যাটারির উন্নয়ন সম্ভব করবে।

সারাংশ

ইলেকট্রিক বাসের ব্যাটারি সাধারণত প্রায় 12 বছর ব্যবহার করা যায়, যা তারপরে অন্যান্য স্টোরেজ সমাধানের জন্য পুনঃব্যবহার বা রিসাইক্লিং করা যেতে পারে। এটি জ্বালানি বাসের তুলনায় দীর্ঘমেয়াদী পরিবেশগত এবং অর্থনৈতিক সুবিধা প্রদান করে।

ইলেকট্রিক বাসের রেঞ্জ কত?

ইলেকট্রিক বাসের রেঞ্জ বা দূরত্ব, যা একটি পূর্ণ চার্জে অতিক্রম করা যায়, তা বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে। 2018 সালের হিসেবে, একটি ইলেকট্রিক বাস সাধারণত 280 কিলোমিটারের বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে শুধুমাত্র একটি চার্জে। তবে বাস্তবে এই রেঞ্জ কিছু পরিস্থিতিতে কমে যেতে পারে। নিচে ইলেকট্রিক বাসের রেঞ্জ সম্পর্কিত কিছু তথ্য এবং ফ্যাক্টর নিয়ে আলোচনা করা হল:

ইলেকট্রিক বাসের রেঞ্জ

১. সাধারণ রেঞ্জ: 2018 সালের তথ্য অনুযায়ী, একটি ইলেকট্রিক বাস প্রায় 280 কিলোমিটার বা তার বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে একটি পূর্ণ চার্জে।
২. শহরের মধ্যে ব্যবহার: ইলেকট্রিক বাস সাধারণত শহরের মধ্যে ব্যবহার করা হয় কারণ শহরের পরিবেশে ত্বরান্বিত এবং ব্রেকিং বেশী হওয়ার কারণে রেঞ্জ কিছুটা কমে যেতে পারে।
রেঞ্জ প্রভাবিতকারী ফ্যাক্টর
১. তাপমাত্রা: চরম তাপমাত্রা, বিশেষ করে খুব ঠান্ডা বা খুব গরম আবহাওয়া, ব্যাটারির কার্যক্ষমতা কমাতে পারে এবং রেঞ্জ কমিয়ে দিতে পারে।
২. টপোগ্রাফি: পাহাড়ি এলাকা বা উঁচু-নীচু রাস্তা ইলেকট্রিক বাসের রেঞ্জ কমাতে পারে কারণ এসব পরিস্থিতিতে বেশি শক্তি প্রয়োজন হয়।
৩. ড্রাইভিং স্টাইল: দ্রুত ত্বরান্বিত করা এবং ঘন ঘন ব্রেক করার ফলে রেঞ্জ কমে যেতে পারে।
৪. যাত্রী সংখ্যা এবং ওজন: বাসে যাত্রী সংখ্যা এবং বাসের বোঝা বেশি হলে ব্যাটারির খরচ বৃদ্ধি পায় এবং রেঞ্জ কমে যেতে পারে।

উন্নয়নের ধারাবাহিকতা

১. ব্যাটারি উন্নয়ন: নতুন এবং উন্নত ব্যাটারি প্রযুক্তি ক্রমাগত উন্নয়নশীল, যা ভবিষ্যতে ইলেকট্রিক বাসের রেঞ্জ আরও বাড়াবে।
২. চার্জিং অবকাঠামো: দ্রুত চার্জিং স্টেশন এবং উন্নত চার্জিং প্রযুক্তি ইলেকট্রিক বাসের রেঞ্জ সমস্যাগুলোকে হ্রাস করতে পারে এবং চার্জিং সময় কমাতে সাহায্য করে।
৩. শক্তি পুনরুদ্ধার ব্যবস্থা: কিছু ইলেকট্রিক বাসে রিজেনারেটিভ ব্রেকিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়, যা ব্রেক করার সময় শক্তি পুনরুদ্ধার করে ব্যাটারির রেঞ্জ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

সারসংক্ষেপ

ইলেকট্রিক বাসের রেঞ্জ সাধারণত 280 কিলোমিটার বা তার বেশি হতে পারে একটি পূর্ণ চার্জে, তবে বিভিন্ন ফ্যাক্টর যেমন তাপমাত্রা, টপোগ্রাফি, ড্রাইভিং স্টাইল এবং বাসের বোঝার উপর নির্ভর করে এটি পরিবর্তিত হতে পারে। শহরের মধ্যে ব্যবহারের জন্য ইলেকট্রিক বাস আদর্শ কারণ এটি পরিবেশ বান্ধব এবং কম দূষণকারী।

আরো পড়ুন>>