"বিশ্বের জনপ্রিয় সুস্বাদু ভাজা খাবার সমূহ অনেকগুলির অধিকাংশ ভিন্ন ধরনের মসলা ও চিংড়ির সঙ্গে ভেজা হয়ে থাকে। পাকিস্তানি পাকরোটি, ভারতীয় সবজি পাকোড়া, ইতালিয়ান পাস্তা, থাই স্প্রিং রোল, ইলিশ ভাজা বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়। প্রত্যেকের স্বাদে আলাদা মজা, সেই কারণে এগুলি বিশ্বের খাবার পরিচিতির অংশ।"
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সুস্বাদু ভাজা খাবার সমূহ কি কি
একটি মুখ জল অভিজ্ঞতা জন্য তৈরি করার জন্য এই উপকরণগুলি অত্যন্ত প্রভাবী হতে পারে:
1.
পিটানো সবজি: প্রচুর প্রকারের সবজি যেমন আলু, বেগুন, বাঁধাকপি, গাজর, মুলা
ইত্যাদি উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। সবজি একই সাইজে কাটা হলে
ভালো হয়।
2. রুটি-কুঁচানো কাটলেট: এটি হলো একটি স্ন্যাক যেখানে রুটি বা কুঁচানো মোটা টুকরোতে মিলানো হয় এবং তা ভাজা হয়।
3. ময়দার টুকরো: ময়দা দিয়ে তৈরি করা একটি কোমল টুকরো যেটি ভাজা হয়ে থাকে। এটি মিঠা বা মধুর রসে ডিপ করে পরিবেশন করা যেতে পারে।
এই গ্যালারি থেকে আপনি আরো বিভিন্ন জনপ্রিয় সুস্বাদু ভাজা খাবারের মজা নিতে পারেন।
সুস্বাদু
ভাজা খাবার সমূহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রকৃতির মানুষের পছন্দ অনুযায়ী
বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন হতে পারে। তবে, কিছু জনপ্রিয় সুস্বাদু ভাজা খাবার
হলো:
1. পাকোড়া (Pakora): এটি ভারতীয় ও পাকিস্তানি খাবার হিসেবে
পরিচিত। বাটার, পানি, গ্রাম ফ্লোর, মসলা, মাছি, পালং, পেঁয়াজ ইত্যাদি
উপকরণ দিয়ে তৈরি এটি ভাজা হয়ে থাকে।
2. সমোসা (Samosa): এটি একটি
পপুলার ভাজা স্ন্যাক হিসেবে পরিচিত, যা ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ সহ
অন্যান্য দেশে পাওয়া যায়। এটি আম, আলু, মসুর ডাল ইত্যাদি দিয়ে তৈরি হতে
পারে।
3. পকোড়া (Pakora): এটি ভারতীয় খাবার যা আলু, পানির, বেগুন,
পেঁয়াজ, পালং ইত্যাদি দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে। এটি বেশ জনপ্রিয় একটি
স্ন্যাক হিসেবে পরিচিত।
4. পাপড় (Papad): এটি ভারতীয় খাবার, সাউথ
এশিয়ান খাবার, বাংলাদেশি খাবার ইত্যাদি দেশে খাওয়া যায়। এটি বাংলাদেশে
বিভিন্ন স্বাদে পাওয়া যায়, সাধারণত মসলা দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে।
5.
ভাজা কেলা (Fried Plantain): এটি বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় একটি ভাজা খাবার।
বাংলাদেশে এটিকে আম পানি দিয়ে ভাজা হয়ে থাকে এবং সাধারণত চিনি দিয়ে
পরিবেশন করা হয়।
6. ভাজা শিম (Fried Okra): এটি বাংলাদেশে একটি প্রিয়
সুস্বাদু ভাজা খাবার। এটি আলু, মটরশুটি, পেঁয়াজ, লবঙ্গ, জিরা ইত্যাদি
দিয়ে তৈরি হয়।
এগুলি মাত্র কয়েকটি উদাহরণ; আসলে সুস্বাদু ভাজা খাবারের আরো অনেক বৈচিত্র রয়েছে।
বিশ্বের সবচাইতে অদ্ভুত, বিচিত্র ও অত্যন্ত সুস্বাদু ১০ খাবার
এই
অদ্ভুত, বিচিত্র এবং সুস্বাদু ১০ খাবারগুলি আসলে বিভিন্ন দেশের খাদ্য
সংস্কৃতির প্রতিবিম্ব। এগুলি সুস্বাদু হিসেবে অত্যন্ত পরিচিত, কিন্তু
প্রকৃতপক্ষে খেতে অসাধারণ। এই খাবারগুলি ভিন্ন ভিন্ন দেশে জনপ্রিয় হওয়াতে
তাদের বিশেষ স্বাদ, বৈচিত্র্য এবং অদ্ভুততা বোঝায়। এই খাবারগুলি খেতে
আপনি আদর্শ প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠিত হওয়া একটি অভিজ্ঞতা পাবেন।
1. টারান্টুলা (Tarantula), কম্বোডিয়া: এটি কম্বোডিয়ার একটি জনপ্রিয় স্ন্যাক হিসেবে পরিচিত, যা মুচমুচে পাকোড়া হিসেবে ভাজা হয়।
2. সেঞ্চুরি এগ (Century Egg), চীন: এটি চীনে একটি দুর্দান্ত খাবার, যেখানে ডিমটি শত বছরের মতো সাধারণ হয়।
3. এস্কামোলস (Escamoles), মেক্সিকো: পিঁপড়ার ডিম থেকে তৈরি এই খাবারটি মেক্সিকোর জনপ্রিয় একটি ডেলিকেটেসি।
4. বালুট (Balut), ফিলিপাইন: এটি ফিলিপাইনের জনপ্রিয় একটি খাবার, যেখানে হাসের ডিমটি পাকে বাচ্চা হয়ে যায়।
5. জায়ান্ট টুনা আইবল (Giant Tuna Eyeball), জাপান: এটি জাপানে একটি অদ্ভুত খাবার, যেখানে টুনা মাছের চোখটি পাওয়া যায়।
6. ফুগু (Fugu), জাপান: এটি জাপানের একটি বিখ্যাত খাবার, যেখানে পাফারফিশের ডিম এবং পাকস্থলী খাওয়া হয়।
7. মাউস ওয়াইন (Mouse Wine), চীন: চীনে প্রচলিত একটি ভিত্তিক ভিন্ন ধরণের ওয়াইন, যেখানে মাউসের দেহ এবং অঙ্কুর থাকে।
8.
স্কোরপিওন (Scorpion), চীন এবং বাংলাদেশ: এটি বিভিন্ন দেশের খাবার
সুস্বাদু এবং বিচিত্র হিসেবে পরিচিত, যেখানে কাঁকড়া বা তারা ভাজা হয়।
9. টিকটিকি শুঁটকি (Grasshopper), মেক্সিকো: এটি মেক্সিকোর স্ন্যাক হিসেবে পরিচিত, যেখানে টিকটিকির শুঁটকি ভাজা খাওয়া হয়।
10.
ফ্রোজেন তিমি মাছের চামড়া ও পাকস্থলী (Muktuk), গ্রিনল্যান্ড: এটি
গ্রিনল্যান্ডের একটি জনপ্রিয় খাবার, যেখানে তিমি মাছের চামড়া এবং পাকস্থলী
খাওয়া হয়।
এই খাবারগুলি পারদর্শিতা এবং প্রবেশযোগ্যতার প্রেমিকদের
জন্য উচ্চ মানের প্রতিষ্ঠান হিসেবে দর্শানো হয়েছে। তবে, এগুলি খাবারের
বিশেষ স্বাদ এবং আদৌ খাবার হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ায় সাবধানতা অবলম্বন করা
উচিত।
বিশ্বের ভীতিকর খাবার পাথর ভাজি
পাথর ভাজি হল একটি অদ্ভুত
এবং বিচিত্র খাবার, যা চীনের হুবেই প্রদেশের ঐতিহাসিক খাবার। এটি নুড়ি
পাথরের সাথে মজাদার মশলা মিশিয়ে ভাজা হয়। ভাজার পরে নুড়ি পাথরগুলো চুষে এর
ভেতরকার মশলাদার স্বাদটি উপভোগ করা হয়।
এই পাথর ভাজি নামে পরিচিত খাবারটি সুওডিউ নামে চীনে পরিচিত, যা 'চোষা ও ফেলে দেওয়া' অর্থে। চীনের ঐতিহ্যবাহী খাবারের এই নামে প্রচলন।
চীনের
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই পাথর ভাজি নামে পরিচিত খাবারের একটি ভিডিও
ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, রাঁধুনি নুড়ি পাথর ফ্রাই প্যানে নিয়ে তাতে
মরিচ তেল ঢেলে দেন। পরবর্তী ধাপে পাথরগুলোর ওপর টোমেটু বা যেকোন সস ছিটিয়ে
দেওয়া হয়। তারপর এতে রসুন, লবঙ্গ এবং কুচি করা মরিচ মিশিয়ে তেলে ভাজতে
থাকেন।
এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পাথর ভাজি বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন
খাবার হিসেবে পরিচিত। তবে, এটি চীনের স্থানীয় খাবার স্বাদে জনপ্রিয়। এই
অদ্ভুত খাবারের এক বক্স দাম প্রায় ১৬ ইউয়ান বা ২.৩০ মার্কিন ডলার যা
বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২৪১ টাকা। ভিডিওতে দেখা যায়, একজন ক্রেতা দোকানদারকে
জিজ্ঞেস করেন ‘আমি শেষ করার পর নুড়িগুলো কি তোমাকে ফেরত দিতে হবে?'
দোকানদার বলেন, ‘এটি আপনি বাসায় নিয়ে যত্ন করে সাজিয়ে রেখে দিতে পারেন।'
চীনের
প্রাচীন সংস্কৃতির এই পরিস্থিতি প্রত্যেকের মনে জাগায়, যেখানে পাথরের
খাবার বিচিত্রতা ও স্বাদে সবচেয়ে নাজুক প্রেক্ষাপট প্রদর্শন করে। চীনের
ঐতিহ্যবাহী খাবারের এই পাথর ভাজি হল তার একটি অস্বাভাবিক এবং চমৎকার
প্রতীক। এটি চীনের রূপরেখার একটি অংশ যা চীনের পরিবারিক আবহাওয়ার জন্য
গুরুত্বপূর্ণ।
ফাস্ট ফুড খাবারের নাম সমূহ
ফাস্ট ফুড আউটলেটে সাধারণত পাওয়া যায় এই ধরণের খাবার সমূহ:
1. মাছ এবং চিপস 2. স্যান্ডউইচ (স্যান্ডউইচেস) 3. পিটাস (পিটাসা) 4. হ্যামবার্গার 5. ফ্রাইড চিকেন 6. ফ্রেঞ্চ ফ্রাই 7. অনিয়ন রিং 8. চিকেন নাগেটস 9. টাকোস 10. পিৎজা 11. হট ডগস 12. আইসক্রিম
অতএব,
এই রেস্তোরাঁগুলি সাধারণত স্যালাড, মরিচ, ম্যাশড আলু এবং অন্যান্য জাতীয়
খাবার বিক্রি করে না, তবে কিছু ধীরগতির রেস্তোরাঁ এই ধরণের স্বাদিষ্ট খাবার
সহ অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করতে পারে।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় ও মুখরোচক খাবার ’ফুচকা’
'ফুচকা'
বাংলাদেশে খুবই জনপ্রিয় একটি স্ন্যাকস খাবার। এটি একটি প্রকার পুফ খাবার,
যা পানি দিয়ে লেপ্টা ময়দা বা ডাল দিয়ে তৈরি করা হয়। সাধারণত ফুচকা ময়দা বা
ডালের মিশ্রণ থেকে তৈরি হয়, যা গোলাপী এবং মোটা হয়ে থাকে। পরিস্কার এবং
ভাজা ফুচকা একটি ছেলে বা পেপার এর মতো আকারে হতে থাকে।
ফুচকা সাধারণত
বিভিন্ন প্রকারের চাটনি দিয়ে পরিবেশন করা হয়, যেমন টমেটো সস, আলু চপ, লাল
সস, গুঁড়া, লেবুর রস ইত্যাদি। চাটনি এর মাধ্যমে ফুচকা খাওয়া হয় এবং অত্যন্ত
মুখরোচক হয়ে থাকে।
ফুচকা বাংলাদেশে রাস্তা পাশের খাবারের দোকান বা
চাটের দোকানে সাধারণত পাওয়া যায়, এছাড়া কিছু রেস্তোরাঁ ও ফাস্ট ফুড
আউটলেটেও ফুচকা পাওয়া যায়। বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট উপকারী দেহ দিন বিশেষ
অনুভব করে তার স্বাদের দয়াৎবদ্ধতা এবং প্রচুর সাস্তি মুল্যে।
কোন দেশে ভাজাপোড়া সবচেয়ে বেশি খাওয়া হয়?
নেদারল্যান্ডস প্রচুর ভাজা
খাবার বাজারে একটি অংশ হিসাবে পরিচিত। তারা অনেকগুলি খাবার দিয়ে দেখানো
হয়েছে যেখানে ভাজাপোড়া একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় পদার্থ। এটি অনেক স্থানে
সাধারণ রুচিশীল স্ন্যাকস হিসেবে পরিচিত এবং এর সাথে অফিসিয়াল ইভেন্টগুলিতে
অভিজ্ঞ হওয়া সাধারণ।
নেদারল্যান্ডসের ভাজাপোড়া সাধারণত অত্যন্ত মোটা
হয় এবং তার প্রধান টপিং হল মেয়োনেজ। এটি সামান্য কিছু মাংস বা সবজির উপর
ঢেকে দেওয়া হতে পারে এবং মেয়োনেজের মধ্যে স্বাদ বাড়ানো হয়। এটি সাধারণত
সংগ্রামের সময় বা বন্ধুদের সাথে মাঝে মধ্যে সেবন করা হয় এবং
নেদারল্যান্ডসের রাস্তা খাবারের দোকানগুলিতে পাওয়া যায়। মেয়োনেজ এবং
অন্যান্য সস দ্বারা পরিবেশিত ভাজাপোড়া সাধারণত মানুষের মাঝে অত্যন্ত
পছন্দিত।
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সুস্বাদু ভাজা খাবার সমূহ সম্পর্কে ১০টি প্রশ্ন ও উত্তর
১. বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় সুস্বাদু ভাজা খাবার কী?
• উত্তর: সবচেয়ে জনপ্রিয় সুস্বাদু ভাজা খাবার মধুর প্রভাবে মিশে রইলেকে জনপ্রিয় ফ্রেন্চ ফ্রাই বলা যায়।
২. সুস্বাদু ভাজা খাবারের জন্য সাধারণভাবে ব্যবহৃত উপকরণ কী?
• উত্তর: সুস্বাদু ভাজা খাবারের জন্য সাধারণভাবে ব্যবহৃত উপকরণ হলো আলু, মুরগির মাংস, মাছ, পানির, মিশ্রিত ডাল এবং মুখ্যতঃ তেল।
৩. ভাজা খাবারের বিভিন্ন ধরণ ও স্বাদের উৎসাহী দেশগুলি কোনগুলি?
• উত্তর: বিভিন্ন ধরণের ভাজা খাবারের জন্য উৎসাহী দেশগুলি ভারত, চীন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, জাপান, ইত্যাদি।
৪. ভাজা খাবারের বিভিন্ন প্রকারের রেসিপি কী কী?
•
উত্তর: ভাজা খাবারের বিভিন্ন প্রকারের রেসিপি হলো ফ্রেন্চ ফ্রাই, ফ্রাইড
চিকেন, ফিশ এ্যান্ড চিপস, অনিয়ন রিং, স্প্রিং রোলস, চিকেন নাগেটস,
ভেজিটেবল টেমপুরা, ফ্রিড মেটবলস, আলুর ভাজা, ইত্যাদি।
৫. কোন রাষ্ট্র অথবা অঞ্চলে ভাজা খাবার সর্বাধিক জনপ্রিয়?
•
উত্তর: ভাজা খাবার সবার মধ্যে জনপ্রিয়, কিন্তু এটি বিশেষভাবে পশ্চিমী
দেশগুলিতে বেশি জনপ্রিয়, যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুরোপীয় দেশগুলি,
জাপান, এবং দক্ষিণ এশিয়ান দেশগুলি।
৬. ভাজা খাবারের উৎপাদনে ব্যবহৃত তেলের প্রকার ও পরিমাণ কী হতে পারে?
•
উত্তর: ভাজা খাবারের উৎপাদনে ব্যবহৃত তেলের প্রকার হলো সাধারণভাবে সূচিত
ভাজন তেল, সূযানফ্লাওয়ার অথবা কানোলা অল, এবং প্রয়োজনে তেলের পরিমাণ
হতে পারে প্রতি ভাজা খাবারে ভেজা দ্বারা বিবেচনা করে।
৭. সুস্বাদু ভাজা খাবারের সাথে সম্পর্কিত কোনও স্বাস্থ্যগত সংক্রান্ত সচেতনতা আছে কি?
•
উত্তর: হ্যাঁ, সুস্বাদু ভাজা খাবারের সাথে স্বাস্থ্যগত সংক্রান্ত সচেতনতা
আছে, কোনও বাস্তবিক খাবারের সাথে এতে তেল ও ক্যালরির পরিমাণ সম্পর্কে
অবগতি থাকা প্রয়োজন।
৮. কিছু দেশে ভাজা খাবার কে অন্যত্রের তুলনায় আরও জনপ্রিয় করে?
•
উত্তর: হ্যাঁ, কিছু দেশে ভাজা খাবার অন্যত্রের তুলনায় আরও জনপ্রিয় হতে
পারে কারণ এটি সহজে ব্যতিক্রম করা যায় এবং মজার স্বাদ বিশেষভাবে পছন্দ করা
হয়।
৯. বিভিন্ন ভাজা খাবারে প্রচলিত স্বাদের তালিকা কী কী?
•
উত্তর: বিভিন্ন ভাজা খাবারে প্রচলিত স্বাদের তালিকায় থাকতে পারে মিষ্টি,
কমলা, তীক্ষ্ণ, তীক্ষ্ণ-মিষ্টি, কাঁচা, খারাপ-মিষ্টি, ইত্যাদি।
১০. ভাজা খাবার সম্পর্কে সাধারণ মিথভূমি ও সত্যগুলি কী?
•
উত্তর: সাধারণ মিথভূমি হল ভাজা খাবার সবার জন্য অসুস্থ এবং প্রচুর ক্যালরি
ধরে। কিন্তু সত্য হল যে সঠিকভাবে মঞ্চন ও সম্মেলন করা হলে ভাজা খাবার একটি
স্বাস্থ্যকর খাদ্য হতে পারে এবং তেলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
আরো পড়ুন>>